পশু ক্রয় বিক্রয় ও স্লটারিং সেবা সংক্রান্ত গাইডলাইনস
৫. ছবি তোলা
৫.১। ছবি তোলার আগে পশুটিকে ভরপেটে রাখুন এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে নিন। সবচেয়ে ভাল হয় ডিজিটাল স্কেলে পশুটির ওজন নিয়ে তা বিবরনীতে যুক্ত করুন।
৫.২। সুন্দর জায়গায় দাড় করিয়ে পশুর ছবি তুলুন। ছবি এমনভাবে তুলুন যাতে পশুর সব অঙ্গ ঠিকভাবে ক্যামেরায় আসে। প্রধান ছবিটি অবশ্যই একপাশ থেকে তুলবেন।
৫.৩। একাধিক ছবি তুলুন এবং যদি সম্ভব কমপক্ষে তিনটি ছবি আপলোড করুন। একটি ছবি কোনো একটি ইঞ্চি/ফুট লেখা বড় স্কেলের সাথে পশুকে দাঁড়া করিয়ে তুলুন। অথবা রাখালকে পাশে দাঁড়া করিয়ে তুলুন যাতে পশুর সাইজ বোঝা যায়।
৫. ৪। ছবি তোলার সময় ফোকাস, আলো এবং ইমেজ রেজুলেশন যেন খুব কম বা খুব বেশী না হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন।
৫.৫। ছবির পাশাপাশি ৩০ সেকেন্ড থেকে ১ মিনিটের একটি ভিডিও করুন। ভিডিও করার সময় উপরের বিষয়গুলো খেয়াল রাখুন।
৫.৬। পশুর স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সার্টিফিকেট থাকলে তাও সাইটে আপলোড করুন। এতে পশু বিক্রি সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে।
৫.৭। পশুর ছবির ও কন্টেন্টের সাথে যদি দাঁতের ছবিও দেয়া যায় তবে ভালো হয়। দাঁতের ছবি এমনভাবে তুলুন যাতে কয়টি দাঁত পরিপক্ষ হয়েছে তা দেখা যায়।
৫.৮। মার্কেটপ্লেসগুলো অবশ্যই নিজেদের ওয়েবসাইট বা ইউটিউব চ্যানেলে ছবি তোলা সংক্রান্ত নির্দেশিকা প্রকাশ ও প্রচার করুন।
ফিতায় মেপে পশুর ওজন নির্ণয় (আনুমানিক ওজন) | অনলাইন ক্যালকুলেটর (আনুমানিক ওজন) |
(দৈর্ঘ্য (ইঞ্চি)L X বুকের বেড় (ইঞ্চি) G )/ ৬৬০= পশুর মোট ওজন। (ধরে নিলাম আপনার পশুটির দৈর্ঘ্য ৫১ ইঞ্চি এবং বেড় ৫৬ ইঞ্চি। তাহলে পশুর আনুমানিক ওজন হবে (৫১X৫৬)/৬৬০ = ২৪২.৩৩ কেজি | এই লিংকে গিয়ে পশুর লম্বা মাপ ও বুকের মাপ দিলেই আপনি পশুর ওজন জানতে পারবেন। |
৬. পশুর ওজন নির্নয়
৬.১। ডিজিটাল স্কেলে পশুর মোট ওজন নিয়ে নিন। কমপক্ষে ১৫ দিন আগে নেয়া ওজনের উপর ভরসা করুন। এর বেশী আগে ওজন নিয়ে থাকলে আবার ওজন নিন তা ওয়েবসাইটে আপলোড করার সময় তা নিশ্চিত করুন। ডিজিটাল স্কেলে ওজন দেয়া থাকলে আপনার পশু বিক্রির সম্ভবনা বেড়ে যাবে।
৬.২। যদি ডিজিটাল স্কেল না থাকে তাহলে পশুর ওজন নেয়ার কয়েকটি পদ্ধতি রয়েছে। যদিও এগুলো বাস্তব ওজনের সাথে বেশ পার্থক্য থাকতে পারে।
৬.৩। যারা মার্কেটপ্লেস নিয়ন্ত্রন করেন বা যাদের গরুর মাপ নিজেরা নেন না। খামারি বা সরবরাহকারী নিয়ে থাকেন। তাদের ক্ষেত্রে গরুর ওজন এর সাথে দামের সামঞ্জস্যের বিষয়টি লক্ষ্য করার পরামর্শ দেবেন।
৭. পশু সংক্রান্ত তথ্য
৭.১) ক্রেতার সুবিধার্থে যেসব তথ্য উল্লেখ করতে হবে, যেমন পশুর ধরণ, পশুর লিঙ্গ, পশুর, জাত, পশুর ওজন, পশুর বয়স, পশুর রং, ও পরিপক্ক দাঁত ও শিং এর তথ্য, যেমন-
৭.১.১) পশুর ধরণ: গরু/ছাগল/ ভেড়া/ উট/দুম্বা/ মহিষ/ মেষ
৭.১.২) পশুর লিঙ্গ: গরুর ক্ষেত্রে গাভী/ ষাড়/বলদ। ছাগল হলে ছাগী/পাঠা/খাসি , অন্যান্য: মাদি/ বকনা/ খাসি
৭.১.৩) পশুর জাত: গরু: ক, দেশী ফিজিয়ান বলদ, খ) দেশী গাভী, গ) দেশী ষাড়, ঘ. নেপালী গাভী, ঙ. ইন্ডিয়ান ষাড়, চ. অস্ট্রেলিয়ান জাতের গাভী, ছ. মিরকাদিম ষাড় জ) নর্থ ইন্ডিয়ান ঝ) শংকর জ) অন্যান্য
৭.১.৪) পশুর জাত: ছাগল- ক) ব্ল্যাক বেঙ্গল , খ) যমুনা পারি, গ) বারবারি ঘ) কিকো ঙ) ডন চ) আইরিশ ছ) খারি জ) খারি ঝ) এলপাইন ঞ) রাম ছাগল অন্যান্য
৭.১.৫ পশুর জাত: ভেড়া ক) দেশী খ) দেশী নর্থ-ইষ্ট গ) হিষার, ঘ) মেরিনো, ঙ) কুইবিশেভ, চ) ডর্পার, ছ) টেক্সেল, জ) বিএলআরআই, ঝ) শীটল্যান্ড ঞ) বার্বাডোস ব্ল্যাকবেলি, ট) পূর্ব ফ্রিজিয়ান, ঠ) পলিপে, ড) সাফলক ঢ) দ্য হগ দ্বীপ ণ) ক্রসড আপ মট ত) ইন্ডিয়ান গাড়ল খ) এডিলবায়েস্কি দ) রোমানভস্কায়া, ধ) অন্যান্য
৭.১.৬) পশুর ওজনের ক্ষেত্রে আনুমানিক নাকি ডিজিটাল স্কেল এ মাপা তা উল্লেখ থাকতে হবে। কতদিন আগে ওজন নেয়া হয়েছে তাও উল্লেখ করা যেতে পারে।
৭.২। পশুর অন্যান্য যেসব তথ্য বিবরনীতে উল্লেখ করা যেতে পারে
মাংসের আনুমানিক পরিমাণ, পশুর শারীরিক সুস্থ্যতার বিষয়, বিশেষ চিহ্ন বা সনাক্তকরণ চিহ্ন, পশুর বর্তমান অবস্থান বা এই মুহূর্তে কোথায় বা কোন জেলায় রয়েছে চাইলে সেটাও লিখতে পারেন।, কি ধরনের খাবার খেয়ে পশুগুলো বেড়ে উঠেছে তা লিখলে ভাল হবে। পশুর স্বাস্থ্য সনদ আছে কিনা সেটাও উল্লেখ করা যেতে পারে।
৮. পশু চিহ্নিতকরণ
৮.১। পশু বিক্রি হওয়ার আগে বা পরে একটি আইডেন্টিফিকেশন নম্বর দিন, যেটি ইনভয়েস নম্বরও হতে পারে। আইডেন্টিফিকেশন নম্বারটি পশুর গলায় ঝুলিয়ে দিতে হবে এবং তা ডেলিভারী দেয়া পর্যন্ত যেন মজবুতভাবে থাকে তা নিশ্চিত করতে হবে।
৮.২) সম্ভব হলে আইডেন্টিফিকেশন নম্বরের সাথে বিক্রিত পশুর ছবি ইনভয়েসএ সংযুক্ত করা যেতে পারে। ইনভয়েস এর রঙীন প্রিন্ট করলে আরো ভাল হয়।
৮.৩) ওয়েবসাইটে পশু সংক্রান্ত যেসব তথ্য থাকবে তা অবশ্যই ইনভয়েস বা মেমোতে উল্লেখিত থাকতে হবে।
৮.৪) পশু ডেলিভারীর জন্য পরিবহনের সময় ইনভয়েস, মেমো বা ডেলিভারী চালানের মুদ্রিত কপি সাথে দিতে হবে। যাতে ক্রেতার ঠিকানা এবং ফোন নাম্বারও উল্লেখিত থাকবে।
৯. পশুর ওজন উল্লেখ
৯.১) বিক্রেতাগণ জীবন্ত পশুর দুই ধরনের ওজনের যেকোনো একটি উল্লেখ করবেন।
প্রথমত, মাপকৃত ওজন যা ডিজিটাল স্কেল অনুসারে বিগত ১৫ দিনের মধ্যে নেয়া হয়েছে। পাশে লিখে দিতে হবে ‘‘ডিজিটাল পদ্ধতিতে ওজনকৃত’’
৯.২) দ্বিতীয়ত আনুমানিক ওজন যা অন্য কোনোভাবে নেয়া হয়েছে। (পাশে লিখে দিতে হবে‘‘আনুমানিক’’)
১০. পশুর দাম নির্ধারণ
১০.১) জীবন্ত পশুর ওজনের উপর ভিত্তি করে বিক্রেতা নিজেই দাম নির্ধারণ করবেন ।
১০.২) ডেলিভারী বা পরিহন চার্জ দামের সাথে যুক্ত নাকি যুক্ত নয় তা উল্লেখ করে দিতে হবে।
১০৩) ডিজিটাল হাট কর্তপক্ষ কতৃক পরামর্শ অনুসারে পশুর দাম উল্লেখ করা যেতে পারে। কোনো নতুন জাত বা বিশেষ কোনো পশুর ক্ষেত্রে তা প্রযোজ্য নাও হতে পারে।
১১. বিক্রিত পশু পরিবহন বা ডেলিভারী
১১.১) বিক্রিত পশু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিক্রেতাকেই ক্রেতার কাংখিত ঠিকানায় পৌঁছে দিতে হবে।
১১.২) ডেলিভারী জোনের বাইরে হলে ডেলিভারী সংক্রান্ত খরচে কোনো পরিবর্তন হলে তা বিবরনীতে উল্লেখ করতে হবে বা বিক্রয়ের সময় ঠিক করে নিতে হবে।
১১.৩) পশু ডেলিভারী দেয়ার পর সঠিক ক্রেতার নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে মর্মে নথি সংরক্ষণ করতে পারি। (যেমন বিকল্প ইনভয়েস বা চালানে ক্রেতার স্বাক্ষর)
১২। স্লটারিং সেবা
১২.১) স্লটারিং সেবা প্রদানের দায়িত্বে থাকবে বাংলাদেশ ডেইরী ফার্ম এসোসিয়েশন। অন্যান্য শর্ত চুক্তি মোতাবেক পালনীয় বলে বিবেচিত হবে।
১২.১) স্লটারিং হাউজ ঈদের আগের দিন থেকে স্লটারিং সেবার জন্য পশু গ্রহণ করবে।
১২.২) স্লটারিং সেবার সিডিউল স্লটারিং বুকিং করার সময় ক্রেতাকে নিশ্চিত করতে হবে।
১২.৩) জবাই সিডিউল এর ৫-৭ থেকে ঘন্টার মধ্যে মাংস ডেলিভারী দিতে হবে।
১২.৪) প্রতিটি গরুতে কতকেজী মাংস হয়েছে। তা ডেলিভারী চালানে লিখিত থাকতে হবে।
১২.৫) পশুর দাম কিংবা ওজন অনুসারে স্লটারিং সেবার মূল্য নির্ধারিত হবে। এবং উক্ত মূল্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও ডিএনসিসি কতৃক অনুমোদিত হতে হবে।
১২.৬) জবাই দেয়ার পর মাংস নষ্ট হলে তার দায় স্লটারিং হাউজকে নিতে হবে।
১২.৭) পশু মাংস, কলিজা, ফুসফুস, মাথা, মগজ, জিহবা, গাল, ক্ষুরা, পায়া, নাড়িভুড়ি সব আলাদা ব্যাগে করে ক্রেতাকে সরবরাহ করতে হবে।
১২.৮) পশু নাড়িভুড়ি বা বট ধুয়ে পরিষ্কার করে ডেলিভারী দিতে হবে।
১২.৯) পশু অবশ্যই কোনো আলেম বা অভিজ্ঞ লোককে দিয়ে ইসলামী বিধান অনুযায়ী জবেহ করতে হবে।
১২.১০) পশু স্লটারিং হাউজে গ্রহণ করার সময় গরুর ওজন নিতে হবে, স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে হবে, দাঁত দেখতে হবে, গরুটি কোরবানির উপযুক্ত কিনা তা পরীক্ষা করতে হবে।
১২.১১) প্রযোজ্য ও জরুরী শর্তে কোনো সমস্যা দেখা দিলে তা ক্রেতাকে জানাবে।
১২.১২) অসুস্থ্য পশু স্লটারিং এর জন্য গ্রহণ করার ক্ষেত্রে স্লটারিং হাউজের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
১২.১৩) ক্রেতার অনুমতি বা সম্মতি ব্যতিত পশুর চামড়া কোনো দাতব্য সংস্থাকে দিতে পারবেনা স্লটারিং হাউজ।
১৩. অর্ডার ক্যানসেল
১৩.১। কোনো যৌক্তিক কারণ ব্যতিত ক্রেতা চাইলে ঈদের ৭ দিন আগে অর্ডার ক্যানসেল করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে অনলাইন চার্জ ও সার্ভিস চার্জ কর্তন করে ক্রেতাকে ৩ কার্যদিবসের মধ্যে মূল্য ফেরত দিতে হবে। ৭ দিনের কম সময়ে কোনো অর্ডার ক্যানসেল করা যাবে না।
১৪.. অভিযোগ গ্রহণ ও নিষ্পত্তি
১৪.১। অনলাইন গবাদি পশুর বিক্রয় হাটের যেকোন গ্রাহক তার ক্রয় করা গবাদি পশুর ব্যাপারে ই-ক্যাব এর গঠিত কমপ্লেইন সেলে ফোন বা ইমেইলের মাধ্যমে অভিযোগ জানাতে পারবেন। অভিযোগ গ্রহণের সর্বোচ্চ ৩ (তিন) কার্যদিবসের মধ্যে অভিযোগকারী ও অভিযুক্তের ব্যাপারে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন / বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মার্স এসোসিয়েশন এবং ই-ক্যাব সমন্বিতভাবে দোষীদের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারবেন।
১৪.২। বিক্রেতার ডেলিভারীকৃত পশুটি যদি ত্রুটিযুক্ত হয়, যে পশু অর্ডার করা হয়েছে তার সাথে মিল না থাকে, পশুর ওজনের ক্ষেত্রে বেশী অসামঞ্জস্য (১০% এর বেশী থাকে) অথবা অন্য যেকোন যৌক্তিক কারণে এবং উক্ত পশুটি ক্রেতা গ্রহণ করতে অপারগতা প্রকাশ করেন সেক্ষেত্রে বিক্রেতা তাৎক্ষণিক সম-মূল্যের/সম-ওজনের আরেকটি সমজাতীয় পশু ক্রেতাকে যথাসময়ে দিতে বাধ্য থাকবেন।
১৪.৩। বিক্রেতা / মার্কেটপ্লেস যথাসময়ে ক্রেতার অথবা স্লটারিং হাউসে কুরবানির পশু সরবরাহ করতে ব্যর্থ হলে বিক্রেতা / মার্কেটপ্লেস পশুর সমপরিমাণ মূল্যের দ্বিগুণ অর্থ পরিশোধ দিতে বাধ্য থাকবে।
১৪.৪। বিক্রেতা / মার্কেটপ্লেস যদি অর্থ পাওয়ার পর পশু অন্যত্র বিক্রি করেন বা পশু সম্পর্কে ভুল তথ্য দেন বা পশু বিক্রি করার ব্যাপারে মত পরিবর্তন করেন সেক্ষেত্রে, বিক্রেতার ব্যাপারে সমস্ত দায়-দায়িত্ব মার্কেটপ্লেসকে নিতে হবে। ক্রেতাকে কোনো রকম চার্জ কর্তন ব্যতিরেকে টাকা ফেরত দিতে হবে অথবা সমমূল্যের অন্য একটি পশুর ব্যবস্থা করবে যদি ক্রেতা সেটি গ্রহণ করতে সম্মত থাকে।
১৫. ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা
১৫.১) পশু ক্রেতার কাংখিত ঠিকানায় পৌঁছে দেয়ার দায়িত্ব বিক্রেতার। তাই পশু ক্রেতার কাছে পৌঁছানোর আগে যেকোনো সমস্যা পশুর আহত, নিহত কিংবা চুরি হওয়ার ক্ষেত্রে সকল দায় বিক্রেতাকে নিতে হবে।
১৫.২) ক্রেতা পশু সুস্থ্য ও সবলভাবে বুঝে পাওয়ার পর কোনো সমস্যা হলে বিক্রেতাকে দায়ী করা যাবেনা।
১৫.৩) স্লটারিং হাইজ ক্রেতার কাছ থেকে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষে পশু বুঝে নিবে। পশু গ্রহণ করার পর সকল দায় দায়িত্ব স্লটারিং সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের উপর বর্তাবে।
১৪. ৪) পশুর আভ্যন্তরীন কোনো রোগের কারণে মাংসে কোনো সমস্যা দেখা দিলে তার দায়িত্ব স্লটারিং হাইজের উপর বর্তাবেনা।
১৫.৫) জবাই ও ডেলিভারী সংক্রান্ত অবহেলার কারণে পশুর মাংসে কোনো সমস্যা দেখা দিলে তার দায়িত্ব স্লটারিং সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানকে নিতে হবে।
Sellers of cattle are requested to follow the following rules while giving posts on selling cattle:
1. Please mention live weight on digital scale, height and lenght of your cattle.
2. Please mention colour, teeth, age and food of your cattle.
3. Please fill up other required fields properly.
4. Please mention Cattle's Current Location and Delivery Location where you can deliver your cattle.
5. Please handover your cattle and get your payment in a crowdy place to avoid risk.
Dear User,
Welcome to the First & Largest online Bidding Marketplace in Bangladesh!
We are happy to see you here and requesting your valuable suggestion/feedback/opinion to improve our website and Apps functions & features.
We will update and customize all with time.
Thanks & Regards,
Admin & Support
Enjoy Your Bid Every Moments